'৯০ এর প্রজন্ম আর ছোট নেই!




আপনি যদি ’৯০ এর শুরুর দিকে(১৯৯০-৯৫) জন্মে থাকেন তাহলে এই আর্টিকেলটি আপনার জন্য।আপনার হয়ত ধারণাও নেই সময় কিভাবে দ্রুত গড়িয়ে চলে গেছে।আপনি আর ছোটটি নেই।চিন্তার কিছু নেই ‘আর্লি নাইন্টিজ’ এর সবার অবস্থা একই।আমি নিশ্চিত আপনাদের সবাইকে বর্তমানে এই অভিজ্ঞতাগুলোর সম্মুখীন হতে হচ্ছে।




১। আপনি আর ’৯০ এর বাচ্চা নেই।আপনি ’৯০ এর বাচ্চা ছিলেন এবং এখন আপনি বড় হয়ে গেছেন।

২। আপনার বন্ধুরা বিয়ে করে ফেলছে।কারো কারো হয়ত বাচ্চাও হয়ে গেছে।আর আপনি ভেবে পাচ্ছেন না কবে আপনি এত ‘বুড়ো’ হয়ে গেলেন!

৩।আপনি জেনে বিশ্বাসই করতে পারছেন না এই বছর এসএসসি দেওয়া বাচ্চাদের জন্ম ২০০১ সালে!

৪।আপনি খুবই দুশ্চিন্তার মধ্যে থাকেন কারণ আপনি জানেন না বাকি জীবন আপনি কি করতে যাচ্ছেন।

৫।আন্টি আংকেলরা দেখা হলেই বলছে “বিয়ে করছো কবে?” 

৬। আপনি কাউকে ভালো লাগলেই তার সাথে ডেট করতে পারছেন না।আপনাকে আরো অনেক জিনিস খেয়াল রাখতে হচ্ছে।কারণ আপনি সারাজীবনের জন্য কাউকে খুঁজছেন।

৭।আপনার ওজন বেড়ে যাচ্ছে।একারণে একসময়ের প্রিয় অনেক জাংক ফুড খাওয়া ছেড়ে দিচ্ছেন আস্তে আস্তে।

৮। আপনি শেষ পর্যন্ত বুঝতে পারছেন আপনার বাবা মা আপনার জন্য সর্বোচ্চ চেষ্টাটাই করেছেন।

৯। আপনার অনেক সেলিব্রেটি ক্রাশ আপনার চেয়ে বয়সে ছোট :3

১০। আপনার মনে হয় এটা কেবল গতকালকের ঘটনা যখন বিবাহিত কাপলদের খুব বয়স্ক মনে হতো।এখন তারা আপনারই বয়সী বা কাছাকাছি বয়সের।

১১।আপনার বন্ধুরা তাদের নিজেদের জীবন গোছানো নিয়ে ব্যাস্ত।যেমন বিয়ে করা বা বিদেশে ক্যারিয়ার গোছানো।

১২। কেউ আপনাকে গুরুত্ব দেয়না কারণ আপনি এখনো নিজেকে প্রমাণ করতে পারেননি। কিন্তু সবাই এটাও আশা করে বিশাল দায়িত্বের বোঝাগুলো আপনি ঠিকই নিজের কাঁধে তুলে নেন ।

১৩। আপনি খুবই ভীত কারণ স্কুল কলেজে যারা আপনার সাথে ছিল তারা অনেকেই আপনার চেয়ে বেশি কিছু অর্জন করে ফেলেছে।

১৪।যারা গ্রাজুয়েশন করে ফেলছেন তারা গল্প বলার সময় বলা শুরু করেছেন, ‘যখন আমি ভার্সিটিতে পড়তাম .........’ দিয়ে।

১৫।আপনার কোন ধারণা নেই আপনার জীবন কোন দিকে যাচ্ছে।কিন্তু একই সাথে আপনি খুব উত্তেজিত সেটা দেখার জন্য।

এই আর্টিকেলটা অনুবাদ করা হয়েছে এখান থেকে। 

No comments

Powered by Blogger.